পৃষ্ঠাসমূহ
THE CHANGING POLITICAL-MILITARY ENVIRONMENT: SOUTHEAST ASIA
শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০১৪
এই সারসংক্ষেপটি পাওয়া যাবে না। পোস্ট দেখার জন্য
এখানে ক্লিক করুন ।
Small Island States in the Pacific: the Tyranny of Distance?
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০১৪
এর দ্বারা পোস্ট করা
Unknown
এই সময়ে
১১:১৯ PM
0
মন্তব্য(গুলি)
লেবেলসমূহ: Environment, Globalism, Politics
North Korea’s Nuclear Weapons Programme
N
|
orth Korea’s nuclear efforts can be
divided into four distinct phases. During the first phase
(1959–80), the country’s nuclear
programme was primarily focused on basic training and research. North Korea
relied on assistance from the Soviet Union, which trained North Korean
scientists and engineers and helped to construct basic research facilities –
including a small research reactor and a radioisotope production laboratory.
These facilities were placed under International Atomic Energy Agency (IAEA)
safeguards in 1977.
confronting terrorism in the pursuit of power
There are several ways to assess the
geo-politics of the 11 Southeast Asian states. First, one can examine the
continental states, consisting of the three Indochina countries plus Thailand
and Burma, sandwiched between two regional great powers (India and China), and
compare them to insular Southeast Asia (Malaysia, Singapore, Indonesia, East
Timor, Brunei, and the Philippines),
সীমান্ত সংকট
দক্ষিণ এশিয়া পৃথিবীর অন্যতম একটি সংঘাতপূর্ণ অঞ্চল। এখানকার সংঘাতের পেছনে বিভিন্ন উপাদান কাজ করছে। তবে প্রত্যেকটি সংঘাতের পেছনেই অর্থনৈতিক অস্বচ্ছলতা, দারিদ্রতা এবং রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা প্রধান নিয়ামক হিসেবে কাজ করছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে অন্যতম একটি সমস্যা হল সীমান্ত সমস্যা। ব্রিটিশদের অপরিণামদর্শী সীমান্ত বিভাজনই দক্ষিণ এশিয়ার সীমান্ত সংকটের প্রধান কারণ।
South Asian Regional Study on Climate Change Impacts and Adaptation: Implications for Human Development
South Asian regional study on climate change impacts and adaptation: implications for human development
Paper prepared by TERI for Human Development Report 2007
এর দ্বারা পোস্ট করা
Unknown
এই সময়ে
৯:১৮ PM
0
মন্তব্য(গুলি)
লেবেলসমূহ: Human Rights, HumanRights, Politics
চীনের প্রজাতান্ত্রিক বিপ্লব
ভূমিকা:
চীনের ইতিহাসে ১৯১১ সালের প্রজাতান্ত্রিক বিপ্লব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। উনবিংশ শতাব্দীর সূচনালগ্নে চীনের মাটি ক্রমশ প্রজাতান্ত্রিক বীজ বপনের ফলে আশানুরূপ উর্বর হয়ে উঠে। যদিও অনেক পূর্ব থেকেই চৈিন প্রজাতান্ত্রিক আন্দোলন সূচিত হয়। পাশ্চাত্য পদ্ধতিতে সংস্কার সাধন, আত্মশক্তি বৃদ্ধির জন্য নানাবিধ পরিকল্পনা গ্রহণ ও সেসবের কার্যকারিতা এবং প্রগতিশীল নেতৃবৃন্দের তৎপরতা চীনে এক আসন্ন বিপ্লবাত্মক বিবর্তনের সুস্পষ্ট ইঙ্গিত বহন করে। যার পরিণতি ঘটে ১৯১১ সালের প্রত্যাশিত বিপ্লব। অত:পর ১৯১২ সালের ১২ ফেব্র“য়ারি চিং সম্রাট তুং এর রাজ্যত্যাগের সঙ্গে চীনের মাঞ্চু বা চিং শাসনের অবসান ঘটে এবং প্রজাতাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। এই প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা মূলত বিপ্লবী নেতা সান ইয়াৎ সেনের নেতৃত্বে পরিচালিত আন্দোলনের ফলশ্র“তি।
চীনের মুক্তদ্বার নীতি
ভূমিকা: কোন দেশ বা ব্লকের বা তাদের একচটিয়া ব্যবসায়ী বা শিল্পসংঘ সমুহের কর্তৃত্ব বা বিশেষ অধিকার নাকচ করে সকল দেশের সঙ্গে সমান শর্তে ব্যবসা বাণিজ্য চালিয়ে যাওয়ার নীতি।
মুক্তদ্বার নীতি কথাটি ব্যবসা বাণিজ্যের সাথে জড়িত। কোন শিল্প ও কৃষিতে উন্নত দেশ বা দেশগুলো যখন অন্য দেশ বা দেশগুলোতে পণ্য সামগ্রী সরকার কর্তৃক কোন শুল্ক বা বাধাঁ ছাড়াই অবাধে বাজারে প্রবেশ করতে পারে তাকে মুক্তদ্বার নীতি বলে।
চীনে মুক্তদ্বার নীতি: সাম্রাজ্যবাদী পাশ্চাত্য দেশগুলো যথা বৃটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানী, রাশিয়া এ পৃথিবীতে সাম্রাজ্যবাদ বিস্তার করে শাসন ও শোষনের জন্য।
আফিম যুদ্ধ
চীনের ইতিহাসে আফিম একটি উল্লেখ যোগ্য পন্য। আফিমের ব্যবসা একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তাছাড়া আফিমের ব্যবসাকে কেন্দ্র করে যে যুদ্ধ সংঘঠিত হয়েছিল তা পুরো চীনের গতি ধারা পরিবর্তন করে দিয়েছিল শুধু তাই নয় আফিমের যুদ্ধ ছিল চীনের জন্য একটি দুর্বিসহ অধ্যায় ছিল। যে চীনা সাম্রাজ্যে কোন বিদেশী প্রবেশ করতে হলে চীনা সম্রাটকে নজরানা দিয়ে প্রবেশ করতে হত সেই চীনে আফিমের যুদ্ধের পরবর্তী যুগে বিদেশী শক্তিবর্গ পুরো চীন সাম্রাজ্যকে অর্ধ উপনিবেশে পরিনত করেছিল। চীন হয়েছিল পশ্চিমাদের সাম্রাজ্যবাদের খোরাক। একে একে বৃটেন, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স এবং সর্বশেষ রাশিয়াও চীনকে ধরাশায়ী করে তোলে। সে সময় চীনা সম্রাট চিয়া চিং পালিয়ে বাঁচে এবং তার ছোট ভাই বিদেশীদের সাথে মহা অসম চুক্তি করে একপ্রকার দেশকে বিদেশের হাতে তুলে দিয়ে নিজ দেশে পরাধীন থাকার মত বেঁচে থাকে। নিচে আফিম, আফিমের ব্যবসা, আফিমের যুদ্ধ এবং যুদ্ধ পরবর্তী চুক্তি ব্যবস্থা নিয়ে সবিস্তারে আলোচনা করা হলো।
তাইপেং বিদ্রোহ
প্রাককথন ঃ
১৮৫০- ১৮৬৪ খৃষ্টাব্দের মধ্যে সংঘঠিত তাইপিং বিদ্রোহ চীনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের সংযোজন করে। কারণ এই বিদ্রোহের উদ্দেশ্য, আদর্শ, লক্ষ্য ও ব্যপকতা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, এ বিদ্রোহ চীনের অভ্যান্তরীণ ইতিহাসকে ব্যাপকভাবে আন্দোলিত করেছিল। মূলত তাইপিং বিদ্রোহ ছিল উনিশ শতকের প্রথম গণঅভ্যুত্থান ও পরবর্তী চীনা বিদ্রোহগুলোর পথ প্রদর্শক। তাইপিং বিদ্রোহ একটি ধর্মীয় আন্দোলন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেও অতি অল্প সময়ের মধ্যে রাজনৈতিক আন্দোলনের রূপ ধারণ করে। এই আন্দোলন কোন আকস্মিক একটি ঘটনা ছিল না। বরং এ বিদ্রোহ ছিল যুগ যুগ ধরে চলে আসা সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক শোষনের বিরুদ্ধে জনগণের পুঞ্জিভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। কার্ল মার্কস তার “Revolution in China and Europe” প্রবন্ধে তাইপিং বিদ্রোহ সম্পর্কে লিখেছেন,
Seminar Speech on Syrian Uprising
বক্সার বিদ্রোহ
ভূমিকা
চীনের ১৮৯৮ সালের সংস্কার আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার অল্প কিছুদিনের মধ্যেই (১৮৯৯-১৯০১) চীন এক ব্যাপক গণবিদ্রোহের সম্মুখীন হয়েছিল। এই গন অভ্যুত্থানই চীনের ইতিহাসে বিখ্যাত বক্সার বিদ্রোহ নামে পরিচিত। প্রথম চীন জাপান যুদ্ধের পর যখন বিদেশী শক্তিগুলো স্ব-স্ব স্বার্থে চীনের রাষ্ট্রীয় অখন্ডতা ও রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব বিনষ্ট করতে তৎপর হন, তখন বিদেশীদেরকে দেশ থেকে অপসারনের জন্য এবং দেশকে পাশ্চাত্য সাম্রাজ্যবাদিতা ও পাশ্চাত্য সভ্যতার প্রভাব থেকে মুক্ত করার জন্য বক্সার নামে একটি গুপ্ত সমিতি উনবিংশ শতকের অন্তিমলগ্নে এবং বিশ শতাব্দির প্রারম্ভিক পর্বে সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিল। চীনে এই বিদ্রোহ আই-হো- চুয়ান নামে পরিচিত। বিদেশীরা এই বিদ্রোহকে “বক্সার বিদ্রোহ” নামে আখ্যায়িত করে ছিল।
চীনের ১৮৯৮ সালের সংস্কার আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার অল্প কিছুদিনের মধ্যেই (১৮৯৯-১৯০১) চীন এক ব্যাপক গণবিদ্রোহের সম্মুখীন হয়েছিল। এই গন অভ্যুত্থানই চীনের ইতিহাসে বিখ্যাত বক্সার বিদ্রোহ নামে পরিচিত। প্রথম চীন জাপান যুদ্ধের পর যখন বিদেশী শক্তিগুলো স্ব-স্ব স্বার্থে চীনের রাষ্ট্রীয় অখন্ডতা ও রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব বিনষ্ট করতে তৎপর হন, তখন বিদেশীদেরকে দেশ থেকে অপসারনের জন্য এবং দেশকে পাশ্চাত্য সাম্রাজ্যবাদিতা ও পাশ্চাত্য সভ্যতার প্রভাব থেকে মুক্ত করার জন্য বক্সার নামে একটি গুপ্ত সমিতি উনবিংশ শতকের অন্তিমলগ্নে এবং বিশ শতাব্দির প্রারম্ভিক পর্বে সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিল। চীনে এই বিদ্রোহ আই-হো- চুয়ান নামে পরিচিত। বিদেশীরা এই বিদ্রোহকে “বক্সার বিদ্রোহ” নামে আখ্যায়িত করে ছিল।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)